উত্তেজনা সয় না (রিবুট)


উত্তেজনা সয় না প্রথম পর্ব

প্রধান চরিত্রে:-

সুদীপা- সুদীপা ঈনানের মা।স্বামী মারা গেছে বহুদিন আগে।

রেশমা– ঈশানের মায়ের ছোট বেলার বান্ধবী, বিবাহিত।এক ছেলে ওস্বামী নিয়ে তার সংসার।

ঈশান- সুদীপা ছেলে।লম্বায় পাঁচ ফুট দশ ইঞ্চি। সুঠাম দেহের অধিকারী।

রেবেকা– পতিতা পল্লীর মেয়ে। ঈশানের দাসী ও একজন ভালো বন্ধুও বলা চলে।

রাজেশ– ঈশানের বন্ধু।একসাথে কাজ করে।

এছাড়াও আরো কিছু চরিত্র রয়েছে তবে তাদের সম্পর্কে গল্পে বলা হবে।

________________

দিবারাত্রি

````````

আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিয়েকে দেখছিল সুদীপা।৩৯ বছর বয়সে পা রাখলেও তাঁকে দেখে তা বোঝার উপায় নেই। বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাঁর সৌন্দর্যও যেন দিনকে দিন বেড়েই চলেছে । দুধে আলতা গায়ের রং(দুধে আর আলতার মিশ্রণে যে রক্তাভ গৌর বর্ণের তৈরী হয় ঠিক সেই বর্ণের বাঙালি নারী সুদীপা) তার মাথার ঘনকালো চুলগুলো তার নিতম্ব ছাড়িয়ে প্রায় হাঁটু ছুঁয়েছে।উচ্চতা ৫ ফুট 2 ইঞ্চির মত। সবসময় শাড়ি ব্লাউজ পেটিকোট পড়ে থাকে৷সুদীপার শরীরের সবথেকে আকর্ষণীয় বিষয় হলো তার দুধ ও পাছা। ৪০ সাইজের নিরেট, পুষ্টু দুধগুলো ব্লাউজের উপর দিয়ে ফুঁড়ে থাকে। একইভাবে,৩৮ সাইজের লদকা পাছাটাও যেন সায়ার কাপড় ছিঁড়ে বেরিয়ে পড়তে চাইতো। ৪০ – ৩২ – ৩৮ সাইজের নাদুসনুদুস চরম লোভনীয় একটা শরীর সুদীপার । অল্প বয়সে বিয়ে হয় সুদীপার ,বিয়ের পরের বছরেই সে হয় গর্ভবতী ।ফুটফুটে একটি ছেলে সন্তান উপহার দেয় সে স্বামীকে। স্বামী আদর করে নাম রাখে ঈশান। ঈশানের গায়ের রং হয়েছে সুদীপার মতো ।দেখতে দেখতে ঈশান বড় হয়ে উঠতে থাকে।যখন ঈশানের আট বছর বয়স,তখন জীবনে অন্ধকার ঘনিয়ে আসে সুদীপার।দুর্ঘটনায় মারা যায় সুদীপার স্বামী।চাইলেই সে দ্বিতীয় বিয়ে ক‍রতে পারতো কিন্তু ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে করেনি। যদি তার দ্বিতীয় স্বামী ঈশান কে তার থেকে আলাদা করে দেয়!এটা সুদীপা মিনে নিতে পারবে না কোন মতেই।তবে ঈশানকে বড় করার দ্বায়িত্ব এখন তার। তাই তার ছোট বেলার রেশমাকে বলে একটা কাজ জোগাড় করে দিতে। রেশমাকে বলার কিছুদিন পরে এক হাসপাতালে নার্সের কাজ জোগাড় করে দেয় তাকে। অতি কষ্টে নিজেকে মানুষ রুপি কিছু জানোয়ারে হাতথেকে বাচিয়ে ছেলেকে মানুষ করেছে সে। মাস গেছে,বছর গেছে দেখতে দেখতে ঈশান বড় হয়ে উঠেছে।এখন আর তাকে ছেলে মানুষ বলা যায় না।সে এখন ২১বছর বয়সি সুঠাম দেহের অধিকারি পুরুষ। আর খুব কঠোর মেজাজের পুরুষ। ঈশানের বাবার শাসন না থাকায়,মায়ের অতিরিক্ত আদরে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে সে। ২০বছর বয়সে লেখাপড়া ছেরে তার বন্ধু রাজেশের সাথে মিলে কি এক ব‍্যবসা শুরু করে। তারপর মাত্র চার মাসের ভেতরে ব‍্যবসা জমিয়ে ফেলেছে একথা বলতে ঈশানের মুখে। আর এরপর থেকেই আস্তে আস্তে কেমন হয়ে যায় ছেলেটির ব‍্যবহার।পরিবর্তন গুলো ধীরে হলেও সুদীপার চোখে ধরা পরে স্পষ্ট ভাবে।কারণ সে যে মা!তার ছেলেকে তখর চেয়ে বেশি আর কে চিনবে। এমনি একদিন

খাবার টেবিলে ঈশান বললো সে এবার সংসারের হাল ধরবে। সুদীপাকে আর কাজ করতে হবে না।প্রথম প্রথম ছেলের কথায় কান দেয় না সে হেসেই উরিয়ে দিতো সব।কিন্তু ধীরে ধীরে ঈশানের আচরণ আরো উগ্র হয়ে ওঠে। এক সময় বাধ্য হয়ে কাজ ছাড়তে হয় সুদীপাকে। তারপর থেকেই সুদীপা লক্ষ করে আস্তে আস্তে সে কেমন সম্পূর্ণ ভাবে ঈশানের ওপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে।সুদীপা বুঝতে পারে তার ছেলে তাকে হাতের মুঠোয় রাখতে চাইছে।সুদীপা কিছুই বলে নি ।এটি পুরুষ সুলভ আচরণ ছেলের বয়স বাড়ছে এই বয়সে এরকম ব‍্যবহার ছেলেরা করবে এটাই তো সাভাবিক। কিন্তু সে চমকে ওঠে কিছুদিন পরের একটা ঘটনায়।সুদীপা গেছে বাথরুমে গোছল করতে বিছানায় তার পোশাক রেখে।বাথরুম থেকে বেরিয়ে সে দেখে ব্রা প‍্যান্টি নেই! কী আবাক কান্ড বাড়িতে তো সুদীপা ও ইশান ছাড়া আর কেউ নেই তো নিলো কে! তাহলে মনে হয় আলমারি থেকে নামাতে ভুলে গেছে সে। আলমারি খুলে আরো আবাক একি আলমারিতে কোনো ব্রা প‍্যান্টির চিহ্ন মাত্র নেই।সুদীপার বুক দরাশ করে উঠলো কী হচ্ছে এগুলো।বেশ কিছুক্ষণ পরে নিজেকে সামলে নিয়ে সুদীপা শাড়ি ব্লাউজ পড়ে রুম থেকে বেরিয়ে আসে। ইশান ডাইনিং টেবিলে বসে এটা বই পড়ছে।সুদীপা একটু এগিয়ে গিয়ে দেখলো বইটির টাইটেল ইংরেজিতে লেখা How To Train Your Mather তার নিচে বড়ো করে লেখা BDSM

– ইশান তোর পায়ের কাছে ব‍্যাগে কী?

ঈশান বই থেকে মুখ তুলে বললো,“অন্তর্বাস!নতুন কিছু ব্রা প‍্যান্টি আনলাম তোমার জন্য মা।” সুদীপা ঈশানের কথা শুনে অবাক হয়ে বলে,“মানে!?”

– মানে আবার কী!আমি এখন এ বাড়ির কর্তা ,তাই আমার এটা দায়িত্ব যে বাড়ির মেয়েদের কি লাগবে না লাগবে দেখা।”

– ঈশান! এবার তুই কিন্তু বারাবারি করছিস।

হয়ে যাচ্ছে না!!

– কেনো মা!বারাবারি কেন হবে!?

– কিছুদিন ধরে তূই যা যা করছিস তাতে আমি কিছু বলি নি কিন্তু মনে রাখিয় আমি তোর মা।

ঈশান এগিয়ে আসতে আসতে বলে,“তো কি হয়েছে!” সুদীপা ছেলের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে বলে,“আমি কিছুদিন যাবত লক্ষ‍্য করছি তুই আমার দিকে কেমন ভাবে দেখিস। বলতেও আমার লজ্জা করে ঈশান ছিঃ..” ঈশান মায়ে কাছে এসে দাঁড়িয়ে বলে,“সবার আগে তুমি একজন নারী।তোমার রুপে ,গুনে ,যৌবনে আমি মুগ্ধ।আমি তোমার প্রেমে পড়েছি মা তোমার শড়ীলটার নেশায় পরেছি।”বলতে বলতে ঈশান তার মাকে জরিয়ে ধরতে চায়।কিন্তু সুদীপা ছেলের থেকে দূরে সরে বলে,“ছি…ছি… ইশান তুই এতটা খারাপ হয়েছিস কিভাবে!!আমি তোর মা এই নোংরা কথা গুলো বলতে তোর লজ্জা করলো না।!” ঈশান দুপা এগিয়ে আসে মায়ের দুই বাহুতে

ধরে পেছনের দেয়ালে ঠেসে ধরে তার জননীকে।সুদীপা অবাক হয়ে তাকায় ঈশানের দিকে। বুঝতে চায় কি করতে চাইছে তার ছেলে।

– না, করে না আমার লজ্জা। ভালোবাসা অপরাধ নয় আর কোন কথাকে নোংরা কথা বলছো মা! আমি মনে করি প্রতিটি মেয়ের দুইটা রূপ থাকে।একটা রূপ তারা দেখায় সমাজের সামনে যেটা সতী ,লক্ষী ও আদর্শ মেয়ের রূপ।আরএকটা রূপ যে টা তার সঙ্গীকে বের করে আনতে হয় যেই রূপ নোংরা,যেই রূপে থাকে কামনা ও নিষিদ্ধ বাসনা। যা তারা নিজের ভেতর লুকিয়ে রাখ। আমি তোমার সেই রূপ বের করে আনবো মা।(ঈশান সুদীপা কে জরিয়ে ধরে,ঘারে মুখ ডুবিয়ে চুমু দিতে দিতে বলে ) প্লিজ মা প্লিজ আমাকে একটা সুযোগ দাও ,তুমিই তো বলেছো মা আমি নাকি বাবার মতো দেখতে ম......।”সুদীপা ঈশানের কাছে থেকে নিজে ছাড়িয়ে ঈশানের ডান পাশের গালে"ঠাস" করে একটা চড় বসিয়ে দেয়।তারপর বলে,“বেরিয়ে যা তুই আমার সামনে থেকে, আমি তোর মুখ দেখতে চাই না ঈশান।” মায়ের চড় খেয়ে ঈশান গালে হাত দিয়ে বেরিয়ে গেলো।

*******

একটা মেয়ে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে বিছানায়। ঈশান একহাতে মোটা বেণীটা মুঠি করে ধরে মেয়েটার উলঙ্গ যৌনিতে তার হাতির দাঁতের মতো মোটা ও প্রায় নয় ইঞ্চি লম্বা পুরুষাঙ্গটা ঢুকিয়ে একের পর এক ঠাপ দিচ্ছে। প্রচন্ড ঠাপের তালে তালে মেয়েটা,"আহহ্ ..উউউ..” করে চিৎকার করছে। এভাবে কিছুক্ষণ ঠাপিয়ে ঈশান মেয়েটার বেণীটা ধরে টেনে বিছানা থেকে নামিয়ে আনলো। তারপরে নিজে বিছানার ধারে বসে,মেয়েটাকে বসালো তার দু পায়ের ফাঁকে।

– নে এবার চোষা শুরু কর রেবেকা

ঈশানের আদেশ পেতেই বাধ‍্য মেয়ের মতো রেবেকা ঈশানের লিঙ্গমুন্ডটা তার গোলাপি ঠোঁটের ফাঁক দিয়ে মুখে ঢুকিয়ে চুষতে লাগলো। কিছুক্ষণ চোষার পরে ঈশান রেবেকার মুখ থেকে লিঙ্গটা বের করে ডান হাতে মুঠো করে ধরে বললো,“খানকী জীভ মুখে ঢুকিয়ে ছিস কেন! মাগি জীভ বের কর বলছি।” ঈশানের ধমক খেয়ে রেবেকা তার জীব বের করে দুটি হাত পেছনে নিয়ে বসলো।আর ঈশান রেবেকার মুখের সামনে তার উত্তেজিত লিঙ্গটা খেঁচতে খেঁচতে একসময় রেবেকার সুন্দর মুখখানি একেবারে সাদা বীর্যে ভরিয়ে দিতে থাকলো। রেবেকার চোখ বন্ধ করে ঈশানের লিঙ্গটার পেচ্ছাবের ছিদ্র থেকে ফোঁটা ফোঁটা ঊষ্ণ বীর্য কণা গুলো তার মুখে,গালে,ঠোঁটে,নাকের ডগায়,কপালে ও চোখের পাতায় গ্রহণ করতে লাগলো। অবশেষে ঈশানের বীর্যপাত শেষ হলে ঈশান রেবেকাকে ছেরে দিয়ে বললো,“বেণীটা খুলে বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে পর।" রেবেকা বুঝলো ঈশান আজকে সারা রাত তাকে এভাবেই ভোগ করবে।এতি মধ্যে তার দুবার জল খসছে,না জানি সারখ রাত আর কতবার জল তাকে যৌনির রহ খসাতে হবে। কিন্তে সে সরা সরি না বলতে পারবে না।তার প্রথম কারণ ঈশান তার র মালিক।এবং দ্বিতীয় কারণ ঈশান মণি মাসীর অতি প্রিয় একজন। রেবেকার মতো আর অনেকে আছে এখানে।তবে ঈশান এখানে এলে শুধু মাত্র রেবেকাকে তার সকল অন‍্যায় আবদার গুলো পূরণ করতে হয় সারারাত ধরে।আবার কখনো বা হটাৎ দিনে দুপুরে এসেই ঈশান তাকে আদেশ করে দোতলার উঠতে। দোতলার নাচের ঘর,ঈশান সেখানে মাঝেমধ্যে রেবেকার নাচ দেখতে দেখতে বিশ্রাম করে।

– আআঃ.....ঈশান লাগছে ওওহ্...

রেবেকার মেঝেতে বসে ভাবছিল এসব।হঠাৎ ঈশান তার চুল ধরে মেঝে থেকে টেনে দাড় করালো।তারপর সরাসরি রেবেকার যোনিতে দুটি আঙুল ঢুকিয়ে জোরে জোরে খেঁচতে লাগলো।

– উউফফ্...আআর নাহহহ্...ওওমাআআআ...

– ব‍্যথা লাগছে! মাগি কি বলেছি কানে যায়নি? এখুনি বেণী খুলে বিছানায় পা ফাঁক করে শুয়ে পর নয়তো চাবুক দিয়ে চাবকে পিঠের ছাল তুলে নেবো আমি যা..

বলেই ঈশান রেবেকাকে ঘাড়ে ধরে বিছানার দিকে ধাক্কা দেয়।"আঃ...”রেবেকা ধাক্কা খেয়ে উপুড় হয়ে পরে বিছানায়।তারপর নিজেকে সামলে নিয়ে বেণীটা খুলতে খুলতে ভাবে ঈশান আজকে এতো রেগে আছে কেন!যাই হোক রেবেকা যত জলদি সম্ভব বেণীটা খুলে বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে দুহাতে তার পা দুটো ফাঁক করে ধরে রাখে। ঈশান এই দৃশ্য দেখে একটু দূরে সোফাতে গিয়ে বসে বিশ্রাম করতে থাকে।আর এদিকে রেবেকা মুখে ঈশানের বীর্য নিয়ে দুই পা ফাঁক করে অপেক্ষা করে আছে কখন ঈশান এসে তার উন্মুক্ত যোনিতে ধোন ঢুকিয়া চোদন দেবে।বেশিখন অপেক্ষা করতে হলো না রেবেকাকে।একটু পরেই ঈশান এসে তার লিঙ্গটাকে রেবেকার যোনির ঠোঁটে বসিয়ে এক ঠাপে ঢুকিয়ে দিলো পুরোটা।আর সাথে সাথেই রেবেকার“ওওওগগগর্ড.....নাহহহ্...” বলে চিৎকার দিয়ে উঠলো।এদিকে ঈশান তখন রেবেকার পা দুটো দুহাতে তার বলিষ্ঠ বুকের সাথে শক্ত করে চেপে ধরে জোরে জোরে ঠাপাতে লাগলো।এভাবে বেশ কিছুক্ষণ ঠাপানোর পরে রেবেকার তার শড়িলটা একটা মোচড় দিয়ে তৃতীয় বারের মতো কামরস ছেরেদিয়ে বিছানায় এলিয়ে পরে ঈশানের ঠাপ খেতে লাগলো। একসময় ঈশান রেবেকাকে ঠাপানো বন্ধ করে, বিছানায় উঠে এলো রেবেকার মুখের সামনে।রেবেকার তাকিয়ে দেখলো তার মুখের সামনে ঈশানের উত্তেজিত লিঙ্গটা দুলছে মৃদু ভাবে।ঘরে বাতির আলোয় যোনি রসে জবজবে লিঙ্গটা চকচক করছে। ঈশান এবার রেবেকা খোলা চুলগুলো দুহাতে মুঠো করে ধরেলো রেবেকার।তারপর মাথাটা বিছানা থেকে তুলে এনে তার লিঙ্গটা ঢুকিয়ে দিলো রেবেকার উষ্ণ মুখের ভেতরে।"“স্ল্প...স্ল্ছ্প....স্ল্প্ল....” ঈশানের হাতের সাথে তাল মিলি রেবেকার চুষতে থাকে উত্তেজনা কাঁপতে থাকা লিঙ্গটা কে।“আহ্হ্ম্ম্মম… মা আমার বেরোবে উম্ম্হহ্....মমমআ...” শেষ মূহুর্তে উত্তেজনায় ”মা” "মা" করতে করতে ঈশান আবার বীর্যপাত করে রেবেকার মুখের ভেতরে। তারপর রেবেকাকে ছেড়েদিয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে পরে বিছানায়।কিছুক্ষণ পরে রেবেকা বিছানায় পরে থাকা শাড়িটা দিয়ে তার মুখ মুছে নেয়।এরপর ঈশানের বুকের ওপরে শুয়ে ঈশানের চুলে হাত বুলাতে বুলাতে বলে,“কাকিমার সাথে আবার কিছু হয়েছে বুঝি?”ঈশান কোন উত্তর না দিয়ে রেবেকার বাঁ পাশে দুধের বোটায় চেপেধরে দুই আঙ্গুলে।আউউহহহ.... ঈশশানন....”দুধে টান পরতেই রেবেকা মৃদু গুঙিয়ে ওঠে।ঈশান রেবেকার দুধের বোটায় ধরে টেনে আনে তার মুখের সামনে।তারপর ডান দুধের বোটা মুখে ঢুকিয়ে চুষতে চুষতে....

*****

রাতে সুদীপা ভাত বেরে বসে আছে ঈশানের জন্যে। কিন্তু এখন এগারোটা বাজে ঈশান আসার নাম নেই।সুদীপা এখন চিন্তিত।সে মনে মনে ভাবছে।ঈশানকে ও ভাবে মারাটা কী ঠিক হলো!এই 21 বছরে কখনো ছেলের গায়ে হাত তোলেনি সুদীপা। আজকের আগে কখনো প্রয়োজন হয় নি গায়ে হাত তোলার।ছোট বেলা থেকেই মায়ের শরীর স্পর্শ করেতে ঈশান পছন্দ করে।কখনো বাধা দেয়নি সুদীপা।তাহলে এটাই কী তার ভুল।ঈশান ছোট বেলায় মায়ের

ব্লাউজের উপর দিয়ে বেরিয়ে থাকা দুই স্তনের খাঁজটায় মুখ গুজে ঘুমাতো। ঈশানকে গোছল করানোর সময় নানান ছলে ঈশান সুদীপার বুকে পেটে হাত বুলাতো।এইসব ছোট ছোট বিষয় গুলো ভালো লাগতো সুদীপার।কিন্তু ঈশান বড় হতেই এই বাপার গুলো আস্তে আস্তে বন্ধ ক‍রে সুদীপা।ছেলেটার চেহারা হয়েছে তার বাবার মতো।মাঝে মাঝে

ঈশানের দিকে তাকিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলে অতিতে। ঈশানের বাবা ছিলেন খুব কঠোর মেজাজের মানুষ।কিন্তু সুদীপাকে সে খুব ভালোবাসতো। তাই বলে কখনো লায় দেননি তিনি স্ত্রীকে।সুদীপা কোন ভুল করলে শাসন করতেন।একবারের কথা মনে হলো সুদীপার। একটা গলার চেইন ছিনতাই যায় তার।এতে সুদীপার দোষ কোথায়! সে শুধু বারণ করা শর্তে চেইনটি পরে গিয়ে ছিলো মেলায়, কে জানে এমনটা হবে। তাই বলে তার স্বামী তাকে ঘরে নিয়ে তার কোলে ফেলে পাছার কাপড় সরিয়ে "ছিঃ" "ছিঃ" ভাবতেই লজ্জা লাগে সুদীপার।

দুপুর গরিয়ে বিকেল হয় বিকেল গড়িয়ে রাত কিন্তু ঈশান বাড়িতে আসছে না কেনো,কোথায় গেলো ছেলেটা ।কখনো তো এমন করে নি ঈশান ।চড় মারাটা কী ভুল হলো। কেনো যে শুধু শুধু চড় মারতে গেলো! বুঝিয়ে বলেই তো হতো। ছেলেটা তাকে খুব ভালোবাসে বুঝিয়ে বললে সে নিশ্চিয় বুঝতো। বড় আফসোস হচ্ছে সুদীপার ।টেবিল থেকে উঠে ইশানের ঘরের দিকে পা বারায় সুদীপা

ছেলের ঘরে খুজে যদি তার বন্ধুদের নাম্বার পাওয়া যায়।

ঈশানের ঘরে সুদীপা পুরো ঘর খুজে কোন ফোন নম্বর সে পায় নি।পেয়েছে কিছু নোংরা ছবি যুক্ত বই।বই গুলোর ওপরে চোখবোলায় সুদীপা,মা হলো ছেলের যৌনদাসী, মায়ের আসল স্থান ,ছেলে মালিক মা দাসী,মা হলো ছেলের প্রথম বেশ‍্যা,একজন আদর্শ মায়ের কাজ, "ছিঃ" কি সব অস‍ভ‍্য নাম। বই গুলো যেখানে ছিলো সেখানে রাখতে গিয়ে একটা বই পরে যায় মেঝেতে।বইটা খুলে গেছে সুদীপা চোখ বোলায় বইয়ের পাতায় একটা ছবিতে চোখ আটকায় তার।একটা ছেলের কোলে মাঝ বয়সি মহিলা উপুড় হয়ে আছে। ছেলেটির হাতে কাঠের তৈরী কিছু একটা। সেটা দিয়ে মহিলার পাছা মারছে ছেলেটি,মহিলা সম্পূর্ণ নগ্ন।মহিলার পাছা টক টকে লাল হয়ে আছে। ছবির ওপরে লেখা।মা অন‍্যায় করলে ছেলের দায়িত্ব মাকে শাসন করা। লেখাটা পড়ে শরীর গুলিয়ে ওঠে সুদীপার গুদের কাছে তলপেটে কেমন একটা শির শির অনুভূতি হয়।সারা শড়ীলটা মৃদু কেঁপে ওঠে।সবগুলো বই হাত থেকে ফেলে ছুটে বাইরে বেরিয়ে যায় সে।

********

– মা তুমি ভুল করেছো তাকি তুমি শিকার করো?

– হ‍্যা

– ভুল করলে শাস্তি কী তা তোমার জানা, তার পরো ভুল কীভাবে হয়?

– বু-ব-বুঝতে পারি নি,

– সমস্যা নেই আজকের পর থেকে বুঝতে অসুবিধা হবে না,কাপড় খোলো।

– .....

– দাড়িয়ে আছো কেনো কাপড় খোলো

( আস্তে আস্তে সব কাপড় খুলে ফেলল)

– আমার কোলে শুয়ে পড়ো

(ছেলেটির কোলে গিয়ে শুয়ে পড়লো)

– প্রতি টা চড় গুনবে ঠিক আছে যদি একটা ও ভুল হয় নতুন করে শুরু করবো বুঝেছো!

–(মিন মিন করে বললো) বুঝেছি...আআআঃ.... "ঠাস!"

– কথা শোনা যায় না কেনো?

– এক

– হয়নি“ঠাসস!!”

– ওওদুই “ঠাস”

– ওটা এক হবে আবার গুনতে শুরু করো প্রথম থেকে!"ঠাসস!!!"

– উউফ্... এক "ঠাসস!!"

– দুই ওওহহ্স!" "ঠাসসস্!!"

– ওওওমা...তিন "ঠাসস"

– আআআউউ… চার "ঠাস!"

– উফফ... পাঁচ "ঠাসসস!!"

– আহহ্... ছয় "ঠাস!"

– সাত ঈশশশআন.. "ঠাসসসস!!"₹

– ওওওমমগো... আর না দয়া কর আর নাআআআঃ ..."ঠাসসসস!!"

– উহু্ ,হয়নি আবার প্রথম থেকে গুনতে হবে "ঠাসসসস!!"

~~~~~~~~

আআআআঃ....ধরফর করে ঘুম ভেঙে ওঠে সুদীপা!

টেবিলে বসে কখন ঘুমিয়ে পরেছে খেয়াল নেই,কিন্তু এমন স্বপ্ন কেনো দেখলো সে! বাইরের দিকে তাকায় সুদীপা রাত হয়েছে ঠান্ডা হাওয়া বইছে কিন্তু সুদীপা শরীর ঘামে ভেজা। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেচ্ছে।

******

সারা রাত ঘুম হয়নি সুদীপার।ঈশান বাড়ি ফেরেনি এখনও।সারারাত কেঁদে কেঁদেই পার করেছে সে।চেহারা হয়েছে মলিন।

- আরে সুদীপা কি হয়েছে তোর এখানে বসে কাঁদছিস কেনো দেখি ইসস্… এমন সুন্দর চেহারাটার কি হাল করেছিস সুদীপা! এই সুদীপা কথা বলছিস না কেনো?

রেশমা দিকে তাকায় সুদীপা,এতক্ষন যেনো হুশ ছিলো না সুদীপার এখন হুশ ফিরতেই রেশমাকে জরিয়ে ধরে আবারও কান্না ভেঙ্গে পরে সে। কাঁদতে কাঁদতে সুদীপা বলে,“ঈশান চলে গেছে রেশমা ইইশা..”কথা মুখে জরিয়ে যায় তার।রেশমা কিছু বুঝতে না পেরে বললো,“কী বলছিস তুই।".......ছ্ঘ…!!” কথা বলতে পারে না সুদীপা তার গলায় জেনো কিছু আটকে গেছে।"বলতে হবে না আগে একটু শান্ত হয়ে বসো তো ,নিজেকে সামলা তোকে দেখে আমার ভয় করছে যা চেহারা বানিয়েছিস একদিন..."

অবস্থা শান্ত হওয়ার পরে সুদীপা তার বান্ধবী রেশমাকে সবটা বলে।রেশমা সবটা শুনে বললো,“বলিস কী!!ঈশান বিগড়েছে জানতাম কিন্তু এতটা বিগড়েছে তা জানতাম না।তবে আজকের এই পরিস্থিতির জন্য তুই দাই।আগেই বলেছিলাম ছেলেকে শাসন করতে। তা না আদরে আদরে বাঁদর বানিয়েছিস"

- .......

- কী হলো কথা বলিস না কেনো?

– কী বলবো!?

- কী বলবি মানে!!এক চর খেয়ে বাড়ি ছাড়ার ছেলে ঈশান নয়।তোকে ভয় দেখানো জন্যে এইসব করছে।এখন ছেলের কী করবি তা বল।

- জানিনা কী করবো।ছেলেটার জন‍্য চিন্তা হচ্ছে। সেই গতকাল বেরুলো, এখনো ফেরেনি।খাবার খেয়েছে কি না ক.....

- বুঝেছি তোকে দিয়ে হবে না।শোন আমি সপ্তাহ খানের জন্য আমার শ্বশুর বাড়িতে যাচ্ছি ওদের বাড়িতে জমিজমা নিয়ে সমস্যা হয়েছে তাই,তুই জানিস আমার স্বামী একটা গাদা।ওখান একা পাঠালে বোকার মত কিছু একটা করে বসবে।

- ......।

- এই কয়েকটা দিন একটু সামাল দে পরে আমি এসে দেখছি বেপারটা। আর শোন ছেলের থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখবি ঠিক আছে আমি চলি।

দুপুরে সুদীপা ঘর ঝাড়ু দিছিলো।এমন সময় দেখলো ঈশান এসে ঘরে ঢুকলো।সুদীপার মন চাইছিল ছেলেকে ডাকে। কিন্তু রেশমার কথা মনে পরে তার। তাই আর ডাকলো না।

সুদীপা খাবার নিয়ে বসে আছে ডাইনিং টেবিলে। সে তাকিয়ে আছে ঈশানের রুমের দরজার দিকে।ছেলেটা সেই যে ঘরে ঢুকেছে আর বেরুছে না।"আচ্ছা একটি বার ডেকে দেখবে। না থাক রেশমার বারণ আছে ছেলের থেকে এখন দূরে থাকায় ভালো"

সেই দিন সন্ধ্যায় সুদীপা বাইরে তার ছোট্ট বাগানটায় কাজ করছিল। এমন সময় ঈশান ঘরথেকে একটা সুটকেস হাতে বেরিয়ে গেটের দিকে যেতে থাকে।ছেলের এইরুপ কান্ড দেখে আঁতকে ওঠে সুদীপা।সে ছুটে গিয়ে পেছন থেকে ছেলের হাত ধরে ফেলে।

- হাত ছাড়ো মা

- না.. ছাড়বো না কোথায় যাচ্ছিস তুই?

- যেখানে যাই তাতে তোমার কী!

সুদীপার চোখে জলে ভরে ওঠে।সে কাঁন্না জরানো কণ্ঠে বলে,“ আমার কী !! তুই ছাড়া কে আছে আমার!!?”ঈশান মায়ের কান্না দেখে,একহাতে মায়ের চোখ মুছতে মুছতে বলে,“তা আমি জানিনা মা।আমি শুধু এতোটুকু জানি যে তোমার সাথে থাকলে আমি নিজেকে আর নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবো না মা।

– ইশান ঘরে চল।

– মা ছেড়ে দাও...

ঈশানের হাত ধরে টেনে ঘরে নিয়ে যায় সুদীপা।তারপর ঘরের দরজা বন্ধ করে তা আগলে দাঁড়িয়ে পরে সে। সুদীপার চোখ দিয়ে এখনও জল গড়িয়ে পরছে।

– মা তুমি আমার দিকটা ভাবছো না।

– ইশান আমার কথা শোন! আমি মেয়ে দেখি ,একটা সুন্দরী মেয়ে দেখে তোর বিয়ে দেবো ,আমি আমার চেও সুন্দরী।

ইশান দরজা কাছে আসে সুদীপার গালে হাত দিয়ে তার অশ্রু মুছে দিতে থাকে।

- আমার কোনো সুন্দরী মেয়ে চাই না মা!আমি শুধু তোমাকে চাই

– তা হয় না ঈশান আমি যে তোর মা।সমাজ এটা মেনে নেবে না।

– আমি সমাজ কী বলবে তা ভাবিনা মা।আমি শুধুমাত্র তুমি কি মনে করো তা জানতে চাই।

– আআমি.....

সুদীপা মুখ ফিরিয়ে নেয় ইশানের দিকথেকে।এটা দেখে ঈশান বলে,“আমার দিকে তাকায় মা।”বলতে বরতে ঈশান দুই হাতে সুদীপার মুখটি ধরে তার দিকে ফেরায়।

– মা তুমি কী আমাকে ভালোবাসো না!তুমি কি চাও না আমি সুখে থাকি?

– কী বলছি তুই এই সব তুই ছাড়া আমার আর কে আছে এই পৃথিবীতে, তোকে ভালোবাসা না তো ভালোবাসা কাকে কিন্তু....

ইশান মায়ের কোমড়ে একটি হাতদিয়ে তাকে কাছে টেনে এনে বলে,“আবার কিন্তু কেন মা!” সুদীপা কিছুটা ইতস্তত করে বলে,“আমি যে তোকে গর্ভে ধরেছি ঈশান! তোর সাথে আমি...”কথা শেষ করতে পারে না সুদীপা মুখ ফিরিয়ে নেয় অন‍্য দিকে।“তোমাকে কিছু করতে হবে না মা তুমি শুধু এই শড়ীলটা আমার হাতে সপে দাও।তারপর যা করার আমি করবো“বলতে বলতে ঈশান তার মার শাড়ির আচঁলে হাত দেয়। তৎক্ষণাৎ সুদীপা ধরে ফেলে ইশানের হাত।“ইশান এটা করিসনা....”ঈশান তার মাকে থামিয়ে দিয়ে মায়ের শাড়ির আচঁল ফেলে দেয় মেঝেতে।সাথে সাথে মায়ে লাল ব্লাউজে ঢাকা বিশাল সাইজের দুধগুলো ঈশানের চোখখের সামনে এসে যায়।সাথে সাথেই ঈশানের প‍্যান্টের ভেতরে থাকা লিঙ্গটা ফুসতে শুরু করে।সে যেন প‍্যান্ট ফেঁটে বেরিয়ে আসবে।ঈশান ধিরে ধিরে মায়ের ডান স্তনে হাত রেখে বলে,“মা সত‍্যি করে বলোতো!তোমার কী মন চায় না একজন সঙ্গী পেতে! যে তোমায় আদর করবে?ভালোবেসে চুম্বন করবে তোমার শড়ীলের প্রতিটি খাঁজে......”ছেলের মুখে হাত চাপা দিয়ে তাকে আটকায় সুদীপা।।

– চুপ কর ঈশান! দয়া করে চুপ কর।

– কেনো মা আমি কি ভুল বলছি,সব মেয়েদেরই তো কিছু চাহিদা থাকে মা।

- ঈশশান চুপ কর আমি এইসব শুনতে চাইনা,আমার কোনো চাহিদা নেই ইশান।

ইশান মায়ের দুধে একটা চাপ দিয়ে বলে,“মিথ্যে কেনো বলছো মা! ঐ দিনের কথা মনে নেই!সেদিন তুমি রাতে হটাৎ আমার ঘরে ঢুকে আমাকে নগ্ন অবস্থায় দেখেলে।সেইদিন রাতে তোমার ঘরে...।

– ছি কী অসভ‍্যের মত বলছিস তুই ,তোর বাবার মারা যাবার পরথেকে নিজের সব দৈহিক চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখেছি আমি।সবকিছু তাগ‍্য করে তোকে বুকে জরিয়ে বেচে আছি আর আজ সেই তুই আমাকে।

সুদীপা আর বলতে পারে না।তার মনে পরে ঐদিন রাতের কথা।আর মনে পরতেই লজ্জায় তার দুই গাল লাল হয়ে যায়। ঈশান তার মাকে টেনে আয়নার সামনে নিয়ে যায়।সে তার মায়ের হাত দুটি পেছনে নিয়ে শক্ত করে ধরে রাখে এক হাতে।অন‍্য হাত দিয়ে তার মার চিবুক ধরে তার দিকে ফিরিয়ে ঠোঁটে আলতো ভাবে চুমু দেয়।তারপর মায়ের ব্লাউজের বোতাম খুলতে খুলতে বলে,“তাই!! তোমার সব চাহিদা ওপর তোমার নিয়ন্ত্রণ আছে বলছো" সুদীপা ছেলের কাছ থেকে ছাড়া পেতে চায়।কিন্তু ঈশানের শক্তিশালী হাত থেকে নিজেকে ছাড়াতে ব‍্যর্থ হয় সে।দেখতে দেখতে তার র ব্লাউজ খুলে ফেলে ঈশান।

– ঈশশ....

সুদীপা কিছুএকটা বলতে চায়।কিন্তু ঈশান বুঝতে পেরে "ঠাসস" করে একট থাপ্পড় বসায় মায়ের পাছা।সাথে সাথে “উউহুহহ্...”বলে আর্তনাদ করে মাথাটা ওপরে সিলিংয়ের দিকে উঠে যায় তার।আর ঈশান মায়ের ব্লাউজটা এক টানে খুলে নিয়ে,সে ব্লাউজ টা দিয়েই তার মায়ের হাত দুটো বেধেঁ ফেলে প্রথম পেছনে। এখন সুদীপা ছেলের সামনে ব্রা পরে দাঁড়িয়ে আছে।তার শাড়ির আঁচল মেঝেতে।সুদীপা কিছুই বলতে পারছে না। সে ভয়ে কাঁপছে আর ভাবছে ছেলে কি করতে চলেছে তার সাথে! ঈশান এবার মায়ের শাড়ির কুচিতে হাত দিয়ে বলে,“আবারো বলছি মা। হ‍্যা বা না বলে উত্তর দেবে,তুমি কী আমাকে ভালোবাসা মা?”সুদীপা কম্পিত কণ্ঠে বলে,” হুম...” ঈশান এক চেঁচিয়ে বলে,“জোরে উত্তর দাও মা!” বলেই একটা থাপ্পড় বসায় মায়ের পাছাতে সজোরে।“ আআআঃ... হ‍্যাঁ বাসি অনেক ভালো বাসি তো.....ঈশশশআন নাহহহ্” কথাটা শুনেই ঈশান এক টানে মায়ের শাড়ির কুচি কোমড় থেকে আলাদা করে দেয় এবং বাকি শাড়িটা খুলতে খুলতে বলে,“ তুমি কী চাও আমি সুখে থাকি?” সুদীপা চোখ বন্ধ করে বলে,“:-হ‍্যাঁ..চাই..কিন্তু ঈশশান....” কথা শেষ হয় না সুদীপার তার আগেই ঈশান তার শাড়ি খুলে দূরে ছুরে মারে।তারপর মায়ের কোমরে হাত দিয়ে কাছে টেনে নেয় তাকে। সুদীপা অন‍্যদিকে তাকিয়ে ছিল।ঈশান তির মুখটা তার দিকে ফিরিয়ে বলে,“আমার সুখের জন্যে তুমি কি যেকোন কিছু করতে রাজি আছো?”

– ইশান তুই....("ঠাসসস")....আআআঃ....

ঈশান তার মায়ে নিতম্বে জোরে চাপ্পর মারে।সুদীপার সারা শড়ীলটা কেপে ওঠে যেনো।পেটিকোটের পাতলা কাপড়ের নিচে তার পাছার নরম মাংস ছেলের শক্ত হাতের শাসনে জ্বলুনি ধরিয়ে দেয়।

- বলেছি না শুধু হ‍্যা বা না আর কিছু নয় আবারও বলছি আমার সুখের জন্যে তুমি কি যেকোন কিছু করতে রাজি আছো মা বলো?

সুদীপা কী করবে সে বুঝে উঠতে পারছে না।তার ছুটে বাইরে বেরিয়ে যেতে ইচ্ছে করছে কিন্তু ইশান তাকে খুব শক্ত করে ধরে রেখেছে সুদীপা আস্তে আস্তে বলে,“হ‍্যা.....” সাথে সাথে "ঠাস" করে আর একটা চড় পরে তার পাছায়।,“আহহ্... আবারো ককিয়ে ওঠে সুদীপা।আর সেই সাথে চেচিয়ে বলে,“হ‍্যা সব করতে রাজি আমি...("ঠাসস").. ওওওওহহহ...নাহহহ্...”

– বলেছি না শুধু হ‍্যা আর না

– .........

- এবার মন দিয়ে শোন মা আমি যা বলি।তুমি যা ভাবছো তা ঠিক নয়।তুমি অত্যন্ত কামুক একজন নারী।তুমি তা না জানলেও আমি তা জানি।কিন্তু আমি তোমার এই ধারণা পাল্টে দেবো।আমি একটা খেলা খেলতে চাই তোমার সাথে।নিয়ন্ত্রণের খেলা। যেই খেলায় আমি পরিক্ষা করবো তোমার দেহের ওপর তোমার কতটা নিয়ন্ত্রণ আছে।পরিক্ষা যদি তুমি জেত তো আমি আর কখনো তোমায় এই সব কথা বলবো না।

বলতে বলতে ইশান তার মাকে ছেড়ে দেয়। ছাড়া পেয়ে সুদীপা কিছুক্ষণ চুপ থেকে তার পর বলে,“আর যদি হারি”ঈশান একটু হাসে,তারপর বলে,“তার বিপরীতে হবে মা এটা না বোঝার তো কিছু নেই। তুমি হারলে তুমি যতদিন বাচঁবে,ততদিন আমার যৌনদাসী হয়ে থাকবে।আমি যখন খুশি যেভাবে খুশি তোমার ঐ লোভনীয় দেহটা আমার যৌন ক্ষিদে মেটাতে ব‍্যবহার করবো মা।,“ ছেলের কথায় ঢোক গেলে সুদীপা।তার নিজের গর্ভের ছেলে তাকে যৌনদাসী বানাতে চায়।এখন কি করবে সে! কি বলবে ছেলেকে।কিছুক্ষণ ভেবে ভেবে সুদিপা কিছু বুঝতে না পেরে বলে,“.. খাবার খাবি না ঈশান?”

– না আর শোন তোমাকে এখন উত্তর দিতে হবে না যদি তুমি রাজি থাকো তো কাল সকালে শাড়ি খুলে শুধু ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে খাবার নিয়ে আমার ঘরে ঢুকবে। ঠিক এখন যেভাবে আছো।

– আর যদি রাজি না হই।

– তো আমি চলে যাবো মা।তোমার সাথে এভাবে থাকা আর সম্ভব না আমার পক্ষে।

প্রথম পর্ব সমাপ্ত দ্বিতীয় পর্ব নিয়ন্ত্রণের খেলা আসবে.......

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি